THE 2-MINUTE RULE FOR মাশরুম চাষ পদ্ধতি

The 2-Minute Rule for মাশরুম চাষ পদ্ধতি

The 2-Minute Rule for মাশরুম চাষ পদ্ধতি

Blog Article

বর্তমানে যে সব প্রজাতির মাশরুম বানিজ্যিকভাবে চাষ করা হয় সে গুলো হলো-গুটি বা বাটন মাশরুম, ঋষি মাশরুম, মিল্ক হোয়াইট মাশরুম, স্ট্র মাশরুম, ওয়েস্টার মাশরুম।

মাশরুম চাষ করতে কোনো আবাদি জমির প্রয়োজন হয়না। অর্থাৎ যাদের কোনো আবাদি জমি নেই তারা তাদের বাড়ির পাশের অব্যবহৃত জায়গায় কিংবা ঘরের যেকোনো একপাশের বারান্দা ব্যবহার করে মাশরুম উৎপাদন করতে পারেন। মাশরুমের বীজ উৎপাদন করতে আপনার যেসব কাঁচামালের প্রয়োজন হবে যেমনঃ খড়, কাঠের গুঁড়া, কাগজ, গমের ভুসি ইত্যাদি এবং এসব কাঁচামাল খুবই সস্তা ও সহজলভ্য। তাই মাশরুম চাষ পদ্ধতি জানলে আপনেও এটি চাষ করে অনেক লাভবান হতে পারেন।

বড় বড় দোকানে, বাজারে মাশরুম বিক্রি করলে অনেক লাভবান হওয়া যায় ।এছাড়া খোলা বাজারে নিজ উদ্যেগে মাশরুম বিক্রি করলে অনেক লাভবান হওয়া যায়।সাধারণত বাজারে মাশরুম কেজি প্রতি ১৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকা বিক্রি করা যায়।

পরিমাণমত শিমুল তুলা কিংবা মিলের পরিত্যক্ত তুলা একটি পাত্রে ভিজিয়ে রাখুন।

Hey! I'm রায়না ঘোষ . Did you liked this post and possess ideas to further improve this short article? Mail me your solutions and suggestions. Share your reviews

৬. মাশরুমে আছে বি-ডি গ্লুকেন, ল্যাম্পট্রোল, টারপিনওয়েড ও বেনজোপাইরিন, যা ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধ করে।

মাশরুমে কোনো কোলেষ্টরল নেই এবং এতে চর্বির পরিমাণও অত্যন্ত কম।

মাশরুম সাধারণত ২৫-৩০ দিনের মধ্যেই খাওয়ার উপযোগী হয়ে যায়।

>> পরিমাণমত শিমুল তুলা কিংবা মিলের পরিত্যক্ত তুলা একটি পাত্রে ভিজিয়ে রাখুন।

বিভিন্ন রোগব্যধিতে মাশরুম ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যেমনঃ বাত, ব্যথা, জন্ডিস, কৃমি কিংবা রক্ত বন্ধ হওয়ার কাজে মাশরুম ব্যবহার করা হয়।

>> পলিথিন দ্বারা ভালোভাবে ঢেকে তাপ বাড়ানো এবং খুলে দিয়ে তাপ কমানো যায়। কাজেই অবস্থার প্রেক্ষিতে তাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

চ. মাপ মতো বেড তৈরির জন্য একটি কাঠের তলাবিহীন বাক্স (১ মিটার ঢ৩০ সে.মি. ঢ ৩০ সে.মি. আয়তনের)।

এভাবে আসা যাক উৎপাদন সম্পর্কে সাধারণত ভালো মানের স্পূন থেকে গ্রীষ্মকালে প্রতি আড়াই মাসে ৯০ থেকে ১০০ গ্রাম মাশরুম পাওয়া সম্ভব। শীত ও get more info বর্ষাকালে মাশরুম উৎপাদন অধিক পরিমাণে হয়ে থাকে এ সময় একটি ভালো মানের স্পূন থেকে প্রতি আড়াই মাসে ২০০-২৫০ গ্রাম মাশরুম উৎপাদন করা যায়। ১০-১২ টাকা মূল্যের এই স্পূনগুলো প্রতি আড়াই মাস পর পর পরিবর্তন করতে হয়। বাংলাদেশের অনেক এলাকায়ই বর্তমানে মাশরুম চাষ করা হয়। এগুলোর মধ্যে ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম, রাজবাড়ী, কুমিল্লা, নারায়ণগঞ্জ, রাজশাহীসহ সারাদেশেই বর্তমানে মাশরুম চাষ করা হচ্ছে। ঢাকা শহরে বিভিন্ন এলাকায় যেমন গোড়ান, কোর্ট কাচারি এলাকা, রামপুরা, বনশ্রী, সাভার, টঙ্গীতে অনেকেই বাণিজ্যিকভাবে মাশরুম চাষ করছে।

চাষের জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী পাওয়া যায় এমন দোকানে, মাশরুম প্রশিক্ষণকেন্দ্রে এবং অনলাইন শপিং সাইট থেকে মাশরুমের বীজ কিনতে পাওয়া যাবে। বাকি উপকরণগুলো সহজে জোগাড় করা যায়।

Report this page